প্রথম সংবাদ সম্মেলনে এসেই যা বললেন টাইগারদের নতুন কোচ!

ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে কোচ হিসেবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন ইংলিশ ম্যান স্টিভ রোডস। এবার নতুন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে রোডসের জন্য। প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোচিং করানো নিজের কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় সুযোগ হিসেবে দেখছেন তিনি।

তবে রোডসের সামনের পথটা সহজ হবে, এমন অনুমান করা ঠিক হবে না। দায়িত্ব বুঝে নেয়ার দুই সপ্তাহেই মধ্যেই রোডস ও তার দল বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে উইন্ডিজ চ্যালেঞ্জ।

উইন্ডিজ সফরের কঠিন পরীক্ষাকে অবশ্য উপভোগ করতে চান তিনি। একই সাথে আন্তর্জাতিক তারকা ক্রিকেটারদের সাথে কাজ করতে মুখিয়ে আছেন তিনি। তার ভাষায়, ‘এটা ব্যক্তিগতভাবে আমার জন্য বড় সুযোগ। আমি কাউন্টি ক্রিকেটে অনেক কাজ করছি। আমি ইংল্যান্ড লায়ন্স দলের হয়ে কাজ করেছি। ইংল্যান্ড দলের সাথেও কাজ করেছিলাম যখন ইংলিশরা বাংলাদেশ সফরে এসেছিল ২০১৬ সালে।

এখন আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি। এখানে আমি এলিট ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটারদের সাথে কাজ করতে পারব। বাংলাদেশ দলে বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক মানের তারকা রয়েছে।’

দুই বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশ দলের কোচিংয়ের দায়িত্ব নেয়া এই ইংলিশ ম্যান এখন নিজেকে এখন টাইগার হিসেবে ভাবতে চান। ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, আমি এখন একজন টাইগার। এটা আপনাদের জন্য হেডলাইন হবে হয়তো (হাসি)। আসলে আমি অনেকদিন ধরে ক্রিকেট খেলেছি, কোচিং করিয়েছি।

যেই দলের সাথেই আপনি যুক্ত হন না কেন, আপনি নিজের সম্পূর্ণ সপে দিতে চাইবেন। এটা যদি বিশ্বকাপের কোন ম্যাচে আমার দেশ ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও হয়, সেটা আমার জন্য দুর্দান্ত হবে। কিন্তু এখন স্টিভ রোডসের সময় হয়েছে নিজেকে টাইগারে পরিনত করার।,’ মিরপুরে সাংবাদিকদের বলেছেন রোডস।

ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে কোচ হিসেবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন ইংলিশ ম্যান স্টিভ রোডস। এবার নতুন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে রোডসের জন্য। প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোচিং করানো নিজের কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় সুযোগ হিসেবে দেখছেন তিনি।

তবে রোডসের সামনের পথটা সহজ হবে, এমন অনুমান করা ঠিক হবে না। দায়িত্ব বুঝে নেয়ার দুই সপ্তাহেই মধ্যেই রোডস ও তার দল বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে উইন্ডিজ চ্যালেঞ্জ।

উইন্ডিজ সফরের কঠিন পরীক্ষাকে অবশ্য উপভোগ করতে চান তিনি। একই সাথে আন্তর্জাতিক তারকা ক্রিকেটারদের সাথে কাজ করতে মুখিয়ে আছেন তিনি। তার ভাষায়, ‘এটা ব্যক্তিগতভাবে আমার জন্য বড় সুযোগ। আমি কাউন্টি ক্রিকেটে অনেক কাজ করছি। আমি ইংল্যান্ড লায়ন্স দলের হয়ে কাজ করেছি। ইংল্যান্ড দলের সাথেও কাজ করেছিলাম যখন ইংলিশরা বাংলাদেশ সফরে এসেছিল ২০১৬ সালে।

এখন আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি। এখানে আমি এলিট ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটারদের সাথে কাজ করতে পারব। বাংলাদেশ দলে বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক মানের তারকা রয়েছে।’

দুই বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশ দলের কোচিংয়ের দায়িত্ব নেয়া এই ইংলিশ ম্যান এখন নিজেকে এখন টাইগার হিসেবে ভাবতে চান। ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, আমি এখন একজন টাইগার। এটা আপনাদের জন্য হেডলাইন হবে হয়তো (হাসি)। আসলে আমি অনেকদিন ধরে ক্রিকেট খেলেছি, কোচিং করিয়েছি।

যেই দলের সাথেই আপনি যুক্ত হন না কেন, আপনি নিজের সম্পূর্ণ সপে দিতে চাইবেন। এটা যদি বিশ্বকাপের কোন ম্যাচে আমার দেশ ইংল্যান্ডের বিপক্ষেও হয়, সেটা আমার জন্য দুর্দান্ত হবে। কিন্তু এখন স্টিভ রোডসের সময় হয়েছে নিজেকে টাইগারে পরিনত করার।,’ মিরপুরে সাংবাদিকদের বলেছেন রোডস।